আপনার অসুস্থ বাবা মাকে হাদিয়া দিতে পারেন অর্জিনাল মদিনার আজওয়া খেজুর
আপনি কি রক্তশূন্যতা বা এনিমিয়া বা রক্তস্বল্পতার মত সমস্যায় ভুগছেন?তাহলে জেনে নিন ঘরোয়া উপায়ে বা কোন কোন খেলে রক্তশূন্যতা বা এনিমিয়া বা রক্তস্বল্পতার মত সমস্যা দূর হবে।
১:নিয়মিত ২টি করে খেজুর খেলে হৃদপিন্ড সুস্থ থাকবে।
২:যেসব ব্যক্তিদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হয় তারা খেজুর বা খেজুর ভিজিয়ে রাখা জল খেতে পারেন।
৩:খেজুর খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
৪:যেসব ব্যক্তি অ্যানিমিয়ার বা রক্তশূন্যতায় ভুগছেন তারা নিয়মিত ২টি করে খেজুর খাবেন।
আপনার কি হঠাৎ অতিরিক্ত ঘাম হচ্ছে? যদি হঠাৎ অতিরিক্ত ঘাম হয়ে থাকে তাহলে এর পিছনে শারীরিক কোন সমস্যার কারণ নয়তো?জেনে নিন :
৫ঃ দেহের ক্লান্তিভাব দূর করতে দিনে ২টি করে খেজুর খান।
৬:চোখের জন্য খেজুর বেশ উপকারি।
৭:যেসব মহিলারা গর্ভপতি তারা নিয়মিত ১-২টি খেজুর খেতে পারেন।এতে আয়রন আছে,যা আয়রনের অভাব পূরণ করে।এছাড়াও গর্ভে যে শিশু থাকে তার জন্মগত রোগ দূর করে।কিন্তু অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়েই খাবেন।কারণ গর্ভাবস্থায় অনেকর অনেক সমস্যা থাকে তাই যা খাবেন ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।
৮:যেসব মায়েরা শিশুদের দুধ পান করান তারা খেজুর খেতে পারেন।
৯: খেজুর শিশুদের হাড় গঠনে এবং মজবুত করতে সাহায্য করে।
আয়রনের অন্যতম উৎস ও পুষ্টিগুণে ভরপুর এই খেজুর। প্রতিদিন ডায়েটে থাকলে এই খেজুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যেমন বাড়ে তেমনি স্থুলতার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। তাই বড় বড় পুষ্টিবিদরা খেজুরকে ডায়েটে রাখার জন্য পরামর্শ দিয়ে থাকেন। খেজুর খেলে মানুষের ক্লান্তি দূর হয় ও শক্তি বাড়ায়। পুষ্টিবিদদের গবেষণায় পাওয়া যায় যে খেজুর শরীরের দরকারি আয়রন যোগান দিতে অনেক উপকারী ফল। তবে যদি কারো ডায়বেটিকস থাকে তাহলে অনেক সময় প্রচলিত খেজুর খাওয়া বাদ দিয়ে শুকনা খেজুরকে ডায়েটে রাখতে বলেন বিশেষজ্ঞরা।